অন্য ব্যাটার হলে মারা কঠিন ছিল, ওরা Somoybulletin

[ad_1]

শুরুতে দক্ষিণ আফ্রিকা কিছুটা অস্বস্তিতেই পড়েছিল। প্রথম দশ ওভারে ৪৪ রান তুলতে গিয়ে তারা হারিয়ে ফেলে দুই উইকেট।
এরপর কুইন্টন ডি কক ও হেনরিক ক্লাসেন হয়ে ওঠেন বিধ্বংসী। শেষ দশ ওভার থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা তুলেছে ১৪৪ রান।  

সবমিলিয়ে ৫ উইকেট হারিয়ে ৩৮২ রানের বিশাল সংগ্রহ দাঁড় করায় দক্ষিন আফ্রিকা। বাংলাদেশ ম্যাচ হারে ১৪৯ রানের বড় ব্যবধানে। শেষদিকে বাংলাদেশের বোলারদের মনে হয়েছে অসহায়। উপরের দিকে বল করেও উইকেট পাননি তারা। এ নিয়ে ম্যাচশেষে হতাশাই ছিল হাসান মাহমুদের কণ্ঠে।

মিক্সড জোনে দাঁড়িয়ে এই পেসার বলেন, ‘ওরা খুব ভালো ব্যাট করেছে। ভালো বলেও অনেক মেরেছে। আমাদের এক্সিকিউশনটা আরেকটু ভালো হলে হতো। যে ইয়র্কারগুলো চেষ্টা করেছিলাম, অন্তত ফুল লেন্থে ছিল। কিন্তু অন্য ধরনের ব্যাটার হলে মারা একটু কঠিন ছিল। কিন্তু ওরা বিশ্বমানের ব্যাটার। ’

শেষদিকে হাসান মাহমুদ ও মোস্তাফিজ দুজনেই ইয়র্কার করতে গিয়ে দিচ্ছিলেন ফুলটস। সেটি কি দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটারদের দেওয়া চাপের কারণে? হাসান বলেন, ‘বলা চলে। আপনি তো ইয়র্কার চেষ্টা করবেন করার জন্য। মিস হলে তো কিছু করার নাই। মিস হতেই পারে। ‘

এবারই প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে এসেছেন হাসান মাহমুদ। দুই ম্যাচে মাঠে নেমে অভিজ্ঞতা খুব একটা ভালো নয়। ভারতের বিপক্ষে ৮ ওভারে ৬৫ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৬ ওভারে ৬৭ রান দেন, যদিও দুটি উইকেট পেয়েছেন।

নিজের বিশ্বকাপ অভিজ্ঞতা নিয়ে হাসান বলেন,  ‘এটা আমার প্রথম বিশ্বকাপ। আমি চেষ্টা করছি এটার ভেতরে ঢোকার। কিন্তু উইকেট ব্যাটারদের জন্য খুব ভালো। বোলাররা ভুগছে। আমরা চেষ্টা করবো পরের ম্যাচে সেরাটা দিয়ে মোমেন্টাম পাওয়া। সেটা শেষ ম্যাচ অবধি টেনে নেওয়া। ’

বাংলাদেশ সময়: ০০২৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০২৩
এমএইচবি/আরইউ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।



[ad_2]
Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *