গাজার সহায়তায় আরব দেশগুলোকে ‘আরও কিছু করতে Somoybulletin

[ad_1]

ফিলিস্তিনের শহরে গাজাকে সহায়তা করতে আরব দেশগুলো ‘আরও অনেক কিছু করতে হবে’ বলে মন্তব্য করেছেন দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের জনপ্রশাসন প্রোগ্রামের প্রধান ও সহকারী অধ্যাপক তামের কারমাউত।

সোমবার (২৩ অক্টোবর) হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ ও ফিলিস্তিনিদের অবস্থা সম্পর্কিত আল জাজিরার প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তামের কারমাউত মনে করেন, আরব দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের কারণে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করছে। তিনি বলেন, অনেক আরব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দৃঢ় অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। যে কারণে তারা গাজায় চলমান যুদ্ধ থামাতে সাহায্য করছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অধিকাংশ উপসাগরীয় দেশগুলোরও সম্পর্ক চমৎকার। গাজা রক্তপাত বন্ধ ও বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষা করতে তারা আরও অনেক কিছু করতে পারে।

তামের কারমাউত আরও বলেন, এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত একটি যুদ্ধবিরতি। বেসামরিক নাগরিকদের এ থেকে দূরে রাখুন। দখলদার শক্তি হিসেবে ফিলিস্তিনের বেসামরিক নাগরিকদের দেখাশোনা করতে ইসরাইল বাধ্য।

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের স্থল অভিযান ‘পিকনিক ট্রিপ’ নয় বলেও মন্তব্য করেছেন এ শিক্ষক। তিনি বলেন, ইসরায়েলের জন্য এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়বে। কারণ, গাজা একটি অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা। হামাস প্রস্তুত থাকবে।

এদিকে, ইসরায়েল ও হামাস দুই পক্ষকেই যুদ্ধ থামাতে আহ্বান জানিয়েছেন পোপ ফ্রান্সিস। রোববার রোমের সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে প্রার্থনা সভার পর ভাষণ দেওয়ার সময় এ অহ্বান জানান তিনি।

পোপ বলেন, যুদ্ধে কখনো কারও জয় হতে পারে না। মানবসভ্যতায় যুদ্ধ মানে বরাবরই হার। কারণ, যুদ্ধ মানুষের মধ্যে সৌহার্দ্য নষ্ট করে।

গাজা উপত্যকায় যাতে আরও মানবিক সাহায্য পাঠানো হয়, সে আর্জি জানিয়েছেন পোপ। হামাস যাদের জিম্মি করে রেখেছে, তাদের দ্রুত ছেড়ে দিতে আবেদন করে তিনি।

রাফাহ সীমান্ত দিয়ে গাজায় মানবিক সাহায্য পাঠানো শুরু হয়েছে। তবে যে পরিমাণ ত্রাণ যাচ্ছে, তা যথেষ্ট নয় বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো।

বাংলাদেশ সময়: ১৭২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৩, ২০২৩
এমজে



[ad_2]
Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *