[ad_1]
কেমব্রিজ: প্রতিবারের মতো এ বারের বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা বাঙালিদের আয়োজনে সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে দুর্গোৎসব৷ বাদ পড়েনি লন্ডন থেকে প্রায় ৬৪ মাইল দূরে, ইংলন্ডের পূর্বভাগে কেমব্রিজ শহর৷ পুজোর বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল তোড়জোড়৷ বিপুল সমারোহে ‘মা’-কে বৱণ কৱে নেওয়ার আয়োজন চলছিল তখন থেকেই। গত তিন দিন, অর্থাৎ ২০,২১,২২ অক্টোবর সেখানে হল দুর্গাপুজো৷
কেমব্রিজ শহরের দুর্গাপূজোর আয়োজক ‘‘ইন্ডিয়ান কালচারাল সোসাইটি’’ (ICS) যার মূলমন্ত্র হল ‘বিবিধের মাঝে দেখো মিলন মহান’। তাই বাঙালির জাতীয় উৎসব হলেও সব দেশের সব মানুষের সাদর আমন্ত্রণ ছিল এই পুজোয়। শুরুটা হয়েছিল ২০০২ সালে, দেশ থেকে বহুদূরে পড়তে আসা কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীর হাত ধরে, যাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন এখানকার প্রবীণজনেরা। প্রতিবারই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য থাকে পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে নিজের শিকড়কে ছড়িয়ে দেওয়া, তাই পুজোর থিম হিসেবে উঠে আসে কখনও বিশ্ব উষ্ণায়ন আবার কখনও ‘সহজপাঠ’৷
এবার আমাদেৱ পুজোৱ থিমের বার্তা ছিল ‘মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা’৷
এবার আমাদেৱ পুজোৱ থিমের বার্তা ছিল ‘মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা’৷ পশ্চিমবঙ্গ থেকে ডাকের সাজ গিয়েছে সেই দেশে। প্রকাশিত হয়েছে পত্রিকা ‘কথন’। থাকে ঢাকের বাদ্যি, নিজেৱা বানিয়ে সকলকে ভোগ খাওয়ানোর আয়োজন, বিকিকিনির পসরা, ছোটদের বসে আঁকো প্রতিযোগিতা আর অবশ্যই সিদূঁরখেলার আনন্দ। উপস্থিত থাকেন কেমব্রিজ সিটি কাউন্সিলের মাননীয় প্রতিনিধিবৃন্দ৷ যাদের সহায়তা আমাদের জন্য অপরিহার্য।
অঞ্জলি দেওয়া থেকে নাচগানের অনুষ্ঠান, কোনও কিছুর কমতি থাকে না পুজোয়।
অনেক স্থানীয় ব্যবসায়ীরা পৃষ্ঠপোষকতা করে এই পুজোকে গড়ে তোলেন। অঞ্জলি দেওয়া থেকে নাচগানের অনুষ্ঠান, কোনও কিছুর কমতি থাকে না পুজোয়। এ বারের পুজোর নির্ধারিত তিনটি দিন ২০,২১,২২ অক্টোবর৷ স্থানীয় মিডোজ কমিউনিটি হলে বসে পুজোর আয়োজন। কয়েকদিনেৱ জন্যে কেমব্রিজ যেন হয়ে ওঠে মিনি কলকাতা।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Source link