[ad_1]
জাতিসংঘ বলছে, গাজার হাসপাতালগুলোতে জ্বালানি শেষ হয়ে যাওয়ায় ইনকিউবেটরে থাকা অন্তত ১২০ নবজাতক ঝুঁকিতে রয়েছে। ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর এক পর্যায়ে উপত্যকাটিতে অবরোধ আরোপ করে ইসরায়েল।
জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক তহবিল ইউনিসেফের মুখপাত্র জনাথন ক্রিকক্স বলেন, ১২০ নবজাতক ইনকিউবেটরে রয়েছে। এর মধ্যে ৭০ নবজাতক মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশনে রয়েছে। এ নিয়ে আমরা বেশ উদ্বিগ্ন।
জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গাজায় প্রতিদিন ১৬০ নারী সন্তান জন্ম দিয়ে থাকেন। আর ২৩ লাখ জনসংখ্যার এই উপত্যকায় ৫০ হাজার নারী সন্তানসম্ভবা।
শনিবার মিশর সীমান্তবর্তী রাফাহ ক্রসিং দিয়ে গাজায় ২০ ট্রাক ত্রাণের প্রথম ধাপ প্রবেশ করে। তবে ইসরায়েল গাজায় জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রেখেছে। এতে হাসপাতালগুলো চালু রাখা এবং তাতে বিভিন্ন সেবা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে।
৭ অক্টোবর থেকে গাজার হাসপাতালগুলো ওষুধ, জ্বালানি ও পানির তীব্র সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলের বোমা হামলায় আহতদের জন্যই শুধু নয়, এই সংকটের মধ্য দিয়ে সাধারণ রোগীরাও যাচ্ছেন।
অপরিণত শিশুদের চিকিৎসার জন্য গাজায় সাতটি বিশেষ ওয়ার্ড রয়েছে। এসব ওয়ার্ডের জন্য বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে না পারা এখন দুশ্চিন্তার প্রধান কারণ। এসব ওয়ার্ডে শিশুদের গুরুতর পরিস্থিতিতে চিকিৎসা দেয়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, অপরিণত ১৩০ নবজাতক জ্বালানি সংকটে বিপদের মধ্যে রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ২২, ২০২৩
আরএইচ
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
[ad_2]
Source link