[ad_1]
খুলনা: হেমন্তের ভোরের বাতাসে শীতের হিম হিম স্পর্শ। শিশির জমতে শুরু করেছে ঘাসের ডগায়।
ভোরের শিশির ভেজা ঘাস ও কাঁচা-পাকা ধানের শীষে মুক্তদানা জলকণা জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। দীর্ঘ রাতের কুয়াশার আবরণ আর সকালের শিশিরবিন্দু দেখে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতোই বলতে হয় ‘দুয়ারে আসিছে শীত; বরি লও তারে…’।
এদিকে গত কয়েকদিন ধরে কুয়াশার কারণে সকালের আকাশ অনেকটাই ঘোলাটে থাকতে দেখা যাচ্ছে খুলনার বিভিন্ন এলাকা। শেষরাতের দিকে অথবা খুব সকালে ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে। রাতের শেষে গায়ে একটা কিছু না মুাড়ি দিলে আরামে ঘুমানো যাচ্ছে না।
শীতের মৌসুম শুরু হতে না হতেই খুলনার বেশ কিছু গ্রামে রস আহরণের জন্য গাছিরা খেজুর গাছ প্রস্তত করতে শুরু করেছেন। হাতে দা নিয়ে ও কোমরে ডোঙ্গা বেঁধে নিপুণ হাতে গাছ চাছাছোলা করছেন তারা।
এদিকে অনেক চাষিরা আগাম শীতকালীন শাকসবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
খুলনা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ আমিরুল আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, খুলনাঞ্চলে কমছে তাপমাত্রা। ইতোমধ্যে শীতের আমেজ অনুভূত হচ্ছে। আগামী দশ দিনের মধ্যে শীতের প্রকোপ আরও বৃদ্ধি পাবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৪১ ঘণ্টা, অক্টোবর ২১, ২০২৩
এমআরএম/এফআর
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
[ad_2]
Source link