[ad_1]
খাদ্য, পানি ও ওষুধ নিয়ে গাজায় প্রবেশের জন্য রাফা ক্রসিংয়ে অপেক্ষা করছে প্রায় ২০টি ট্রাক। কয়েকদিনের মধ্যে সেগুলো গাজায় প্রবেশ করতে পারে।
খবর বিবিসি।
৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে হামলা করে। এরপর ইসরায়েলও গাজায় হামলা চালায় এবং এক পর্যায়ে সেখানে পানি ও বিদ্যুতের লাইন কেটে দেয় এবং খাবার পানি ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, গাজার প্রয়োজনের তুলনায় ওই ২০ ট্রাক ত্রাণ সাগরের এক বিন্দু পানির মতো।
নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিলের কর্মকর্তা শাইনা লো বলছেন, জাতিসংঘ জানিয়েছে, গাজায় কয়েক মিলিয়ন লোককে সাহায্য দিতে অন্তত ১০০ ট্রাক ত্রাণ প্রয়োজন।
জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্ম সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) কমিশনার জেনারেল ফিলিপ লাজারিনি বিবিসিকে বলছেন, যুদ্ধের আগে গাজায় প্রতিদিন জ্বালানি ও অন্যান্য ত্রাণ নিয়ে ৫০০ ট্রাক প্রবেশ করত।
আম্মানে ইউএনডব্লিউআরএর মুখপাত্র জুলিয়েট টোমা বিবিসিকে বলেন, গাজা ভূখণ্ডে দারিদ্র্যের হার অনেক অনেক বেশি। সেখানে যুদ্ধ শুরুর আগেই পরিস্থিতি বিপর্যয়কর ছিল। এখন সেটা হৃদয়বিদারক হতে চলেছে।
বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং মিশরের প্রেসিডেন্ট আব্দুল ফাত্তাহ আল-সিসি মিশরের রাফাহ ক্রসিং দিয়ে অল্প পরিসরে কিছু ত্রাণ গাজায় পাঠানোর বিষয়ে একটি চুক্তিতে উপনীত হন।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বুধবার নিশ্চিত করেন যে, মিশর থেকে দক্ষিণ গাজা দিয়ে সাহায্য প্রবেশে ইসরায়েল কোনো বাধা দেবে না।
তবে তার সরকার এটি স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, তার সরকার খাদ্য পানি ও ওষুধ প্রবেশের অনুমতি দিতে রাজি হয়েছে। তবে জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দেয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০২৩
আরএইচ
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
[ad_2]
Source link